৯৯৯ এ ফোন: দুর্গম পাহাড়ে আটকে পড়া ৪ তরুণকে বিমান বাহিনীর সহায়তায় উদ্ধার
পুলিশ পরিচালিত জাতীয় জরুরী সেবা নম্বর ৯৯৯ এ ফোন কলে দুর্গম পাহাড়ে বেড়াতে গিয়ে পথ হারিয়ে আটকে পড়া চার শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করেছে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর রেস্কিউ হেলিকপ্টার। উদ্ধারকৃত শিক্ষার্থীরা হলেন- রাফসান (২৫), অভীক (২৭), মেজবাহ (২৬) এবং আবরার (২৬)। তারা সবাই কক্সবাজার সদরের বাসিন্দা।
৯৯৯ এর পরিদর্শক আনোয়ার সাত্তার বলেন, শনিবার সকালে ৪ জন শিক্ষার্থী বেড়াতে এসে কক্সবাজারের হিমছড়ি এলাকার দরিয়ানগর দুর্গম পাহাড়ে পথ হারিয়ে ফেলে। তারা দুর্গম পাহাড়ে উঠতে উঠতে এমন ভাবে আটকে পড়ে খাড়া পাহাড় বেয়ে নামার পথ খুঁজে পাচ্ছিলে না।
এরপর পাহাড়ের বিভিন্ন জায়গায় হাতির মল ও পায়ের ছাপ দেখে ভীত হয়ে পড়ে। কোনো উপায় না পেয়ে এরপর তারা ৯৯৯ এ কল করে। শুরুতে তারা তাদের লোকেশন জানিয়েছিল কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভের পাশে পাহাড়ে, যেখান থেকে তারা সাগরে বিমান বাহিনীর মহড়া দেখতে পাচ্ছিল। পরে ৯৯৯ থেকে বিমান বাহিনীর নিয়ন্ত্রণ কক্ষে ফোন করে বিষয়টি জানানো হলে আটকে পড়া তরুণদের অবস্থান চিহ্নিত করা হয় মেরিন ড্রাইভের রামু থানাধীন দরিয়ানগর পাহাড়ে।
পরে বিমান বাহিনীর ‘ ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার’ এর আওতায় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা দানের নিমিত্তে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ঘাঁটি জহুরুল হক, চট্রগ্রাম সার্চ এন্ড একটি রেসকিউ টিম গঠন করে এবং বিকেল ৪টা ৩৮মিনিটে বিমান বাহিনীর একটি এডব্লিউ-১৩৯ সার্চ এন্ড রেসকিউ হেলিকপ্টার দ্রুত ঘটনাস্থলে পাঠায়। সন্ধ্যা ৫টা ৬মিনিটে হেলিকপ্টারটি কক্সবাজার পৌঁছায় এবং ৫টা ২৪মিনিটে বিমান বাহিনী ঘাঁটি শেখ হাসিনা, কক্সবাজারের সহায়তায় সার্চ এন্ড রেসকিউ টিমের মাধ্যমে দুর্গম পাহাড়ে আটকে পড়া ৪ জনকে উদ্ধার করে বিমান বাহিনী কক্সবাজার বিমানবন্দরে নেয়। যেহেতু পাহাড়ে হেলিকপ্টার ল্যান্ড করার মতো উপযুক্ত স্থান ছিলোনা তাই শিক্ষার্থীরদের বিশেষ রেস্কিউ রোপের সাহায্যে হেলিকপ্টারে তোলা হয়।৯৯৯ এ ফোন: দুর্গম পাহাড়ে আটকে পড়া ৪ তরুণকে বিমান বাহিনীর সহায়তায় উদ্ধার
পুলিশ পরিচালিত জাতীয় জরুরী সেবা নম্বর ৯৯৯ এ ফোন কলে দুর্গম পাহাড়ে বেড়াতে গিয়ে পথ হারিয়ে আটকে পড়া চার শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করেছে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর রেস্কিউ হেলিকপ্টার। উদ্ধারকৃত শিক্ষার্থীরা হলেন- রাফসান (২৫), অভীক (২৭), মেজবাহ (২৬) এবং আবরার (২৬)। তারা সবাই কক্সবাজার সদরের বাসিন্দা।
৯৯৯ এর পরিদর্শক আনোয়ার সাত্তার বলেন, শনিবার সকালে ৪ জন শিক্ষার্থী বেড়াতে এসে কক্সবাজারের হিমছড়ি এলাকার দরিয়ানগর দুর্গম পাহাড়ে পথ হারিয়ে ফেলে। তারা দুর্গম পাহাড়ে উঠতে উঠতে এমন ভাবে আটকে পড়ে খাড়া পাহাড় বেয়ে নামার পথ খুঁজে পাচ্ছিলে না।
এরপর পাহাড়ের বিভিন্ন জায়গায় হাতির মল ও পায়ের ছাপ দেখে ভীত হয়ে পড়ে। কোনো উপায় না পেয়ে এরপর তারা ৯৯৯ এ কল করে। শুরুতে তারা তাদের লোকেশন জানিয়েছিল কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভের পাশে পাহাড়ে, যেখান থেকে তারা সাগরে বিমান বাহিনীর মহড়া দেখতে পাচ্ছিল। পরে ৯৯৯ থেকে বিমান বাহিনীর নিয়ন্ত্রণ কক্ষে ফোন করে বিষয়টি জানানো হলে আটকে পড়া তরুণদের অবস্থান চিহ্নিত করা হয় মেরিন ড্রাইভের রামু থানাধীন দরিয়ানগর পাহাড়ে।
পরে বিমান বাহিনীর ‘ ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার’ এর আওতায় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা দানের নিমিত্তে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ঘাঁটি জহুরুল হক, চট্রগ্রাম সার্চ এন্ড একটি রেসকিউ টিম গঠন করে এবং বিকেল ৪টা ৩৮মিনিটে বিমান বাহিনীর একটি এডব্লিউ-১৩৯ সার্চ এন্ড রেসকিউ হেলিকপ্টার দ্রুত ঘটনাস্থলে পাঠায়। সন্ধ্যা ৫টা ৬মিনিটে হেলিকপ্টারটি কক্সবাজার পৌঁছায় এবং ৫টা ২৪মিনিটে বিমান বাহিনী ঘাঁটি শেখ হাসিনা, কক্সবাজারের সহায়তায় সার্চ এন্ড রেসকিউ টিমের মাধ্যমে দুর্গম পাহাড়ে আটকে পড়া ৪ জনকে উদ্ধার করে বিমান বাহিনী কক্সবাজার বিমানবন্দরে নেয়। যেহেতু পাহাড়ে হেলিকপ্টার ল্যান্ড করার মতো উপযুক্ত স্থান ছিলোনা তাই শিক্ষার্থীরদের বিশেষ রেস্কিউ রোপের সাহায্যে হেলিকপ্টারে তোলা হয়।